মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেগুলো স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ছেলেরা সেসব জায়গার প্রতি খেয়াল দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপল, আর কিসের মধ্যেই। এর পর ওরাল সেক্স, আর ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় নারীদেরকে।১. ঘাড়ের পিছন দিকঃ মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন জায়গা। ছেলেরা এজায়গার উপর খুব অল্পই সময় দেয়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন নারীকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পেছন দিকে চুল সরিয়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন সে পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। এরপর তার ব্রেস্টের দিকে যান। দেখবেন সে কতটা হর্নি হয়ে যায়।২. কানঃ কানে হালকা স্পর্শ, চুমু অনেক বেশি সেক্সুয়ালি এরোসড করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে যায় সে। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের যে কোন জায়গায়। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।৩. থাইঃ নারীকে দ্রুত উত্তেজিত করেত আসল জায়গা স্পর্শ না করেও তার আশে পাশের থাই এর নরম জায়গাগুলো স্পর্শ করেই তাকে হর্নি করে দিতে পারেন। হাত এবং মুখ কাজে লাগান, কিস করুন। কিন্তু আসল জায়গায় যাওয়ার আগে সরে আসুন, দেখবেন সে কি করে।৪. হাতের তালু ও পায়ের পাতাঃ হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। হাতের উপর আংগুল চালান, সুড়সুড়ি দিন। এটি যেন তাকে পরবর্তী সেক্সুয়াল এক্টিভিটিরই মেসেজ দেওয়া। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। হাতের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষতে পারেন। এটিও টার্ন অন করে তাকে।৫. পাঃ নারীকে দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। পায়ের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষলেও টার্ন অন হয় অনেকেই। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।৬. পিঠঃ পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমড়ের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান, কিস করুন সে বিশেষ জায়গাটিতে। তার সেক্স করার মুড আরো বাড়বেই।৭. কলার বোনঃ নারীকে দ্রুত উত্তেজিত করতে ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিতে হয় একটু। জিহবা দিয়ে সার্কেল করে লিক করতে হয় । হালকা কামড় দিতে হয়। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।
আমি একজন খুব আত্মবিশ্বাসী এবং খোলা মনের ফিট ও সুস্থ মানুষ। আমি একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানুষ। আমি সেক্স করতে অনেক পছন্দ করি, সেক্স চ্যাটও করি এবং শুধু বাংলাদেশী মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করতে ভালবাসি। আমি সুখের সাথে এমন একজন মহিলাকে বিয়ে করেছি যাকে আমি ভালোবাসি, আমরা ১৫ বছর ধরে একসাথে আছি। আমার সাথে চোদাচুদি ও সেক্স চ্যাট করতে চাইলে আমাকে নক দিতে পারেন । আমার চোদার খুব নেশা, দয়া করে ১০০ ভাগ বাংলাদেশী মেয়ে ছাড়া আমার প্রোফাইল এ কেউ হিট করবেন না। আমি বাংলাদেশী মেয়ে ছাড়া ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করি না এবং ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দেই না।
আমি কেবল নিজেকে আনন্দিত রাখার জন্যই এই কমিনিটিতে জয়েন করেছি। ভালো লাগে অপরিচিত কারও সাথে ফিলিংস এবং ফ্যান্টাসি শেয়ায়র করতেএতে করে নিজের না বলা কষ্ট আর আক্ষেপগুলো ভুলে থাকা যায়। অনলাইনে আসলে নক দিবেন। বা গুগল চ্যাট বা টেলিগ্রামে নক দিয়েন ,আপনার বিস্তারিত পরিচিয় দিবেন। আপনার সাথে কথা হলে ভালো লাগবে,ভালো থাকবেন।
আমি আপনাকে চিনি না এবং আপনিও আমকে চিনেন না। আমরা ভালো বন্ধু হয়ে গোপনে লাইফকে ইনজয় করতে পারবো। বিএফ - জিএফ রিলেশন করে কি লাভ? রিলেশন ব্রেকআপ হয়ে যায়, কষ্ট পায়, সম্মানের হানি ঘটে,এক্সটা প্যারা। তার থেকে এভাবে জাষ্ট ফ্রেন্ড হয়ে, মজা করলে সবই সেভ থাকবে। এমন রিয়েল মেয়ে, আন্টি, আপু, স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি ছাত্রী, চাকুরিজীবি, গৃহিণী, ভাবী, বৌদি আছেন? যিনি সারাদিন খুব একা থাকেন। যার জীবনে সুখের অভাব। যিনি নিঃসঙ্গ জীবন কাটাচ্ছেন। যদি লাইফ টা সত্যি সত্যিই এনজয় করতে চান,তাহলে মেসেজ দেন!